সিনিয়ার সিটিজেন হাউসিং কমপ্লেক্স
২২শে ডিসেম্বর ২০১৮ এর পথ চলা শুরু। ওই দিন ফেসবুকে আমরা আমাদের ভাবনার প্রকাশ করি। হ্যাঁ, আমরা আমাদের না-লাভ-না-লোকসানের ভিত্তিতে সিনিয়ার সিটিজেন হাউসিং তৈরী হওয়ার কথা বলছি।তখন ভাবনা ছিল আমাদের অনেক ছোট। ঠিক এক বছর পরে আমরা একে বাস্তবায়ন করার স্বপ্নকে সফল করতে চলেছি। আমাদের এই দলে আজ পর্যন্ত নাম লিখিয়েছেন ১৯৮৩ জন প্রবীণ মানুষ। যে জমির পরিমান কল্পনা করেছিলাম ৩ বিঘা, আজ তা ১৩ বিঘার ওপর নিতে চলেছি (জমি আরও বাড়বে)। যা ছিল ৩০টা ফ্ল্যাটের স্বপ্ন এখন তা ১৮০টারও ওপরে। আসুন আমরা আপনাদের সিনিয়ার সিটিজেন হাউসিং এর বেসিক ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলি।
আমরা প্রবীণদের জন্য একটি আধুনিক বাসস্থান করতে চাই যা তারা নিজেরাই বানাবেন এবং তা হবে না-লাভ -না-লোকসানের ভিত্তিতে। এই ফ্ল্যাটগুলি আপনি ৫৫ বছরের উপর বয়স হলে পাওয়ার উপযুক্ত, কিন্তু ৫০ থেকে আপনি নাম লেখাতে সক্ষম। ফ্ল্যাটগুলি হবে একই রকম (মোটামুটি ৩২০-৩৫০ স্কোঃ ফুঃ, একটি বেডরুম, একটি বসার ঘর, একটি কিচেনেট, একটি বাথরুম, একটি ব্যালকনি, এককথায় স্টুডিয়ো অ্যাপার্ট্মেন্ট ), যেখানে আপনি নিজে নিজে বসবাস করতে পারবেন। বাড়িটি দেখতে হবে অনেকটা বাউয়ালী রাজবাড়ির মতো (গুগুলে বাউয়ালী রাজবাড়ির ছবি দেখে নিন)। বাড়িটি চার তলা থেকে পাঁচ তলা হবে (এটি নির্ভর করবে সয়েল টেস্টের মাধ্যমে, যা এখনই বলা সম্ভব নয়)। প্রত্যেকটি বাড়ীতে কমপক্ষে চারটি করে লিফট থাকবে। এরকম তিনটে বাড়ি হবে বলে আপাতত ভাবা হয়েছে। প্রত্যেক বাড়ীতে মোটামুটি ৬০-১০০টি করে ফ্ল্যাট হবে। হাউসিং কমপ্লেক্সের মধ্যে পার্ক, জিম (ফিজিওথেরাপীর যন্ত্র সমৃদ্ধ), সুইমিং পুল, লাইব্রেরী, রেস্টুরেন্ট, অডিটেরিয়াম, সামাজিক অনুষ্ঠান করার জায়গা (নাতি/ নাতনির বিয়ে এখানেই দেবেন) ইত্যাদি যা কিছু প্রয়োজনীয় থাকা উচিত তা থাকবে। যে সব জিনিষ অতিরিক্ত থাকবে তা হল গঙ্গার ধারে স্ট্র্যান্ড, নিজস্ব ঘাট, পিপিপি মডেলে জেনারেল স্টোর, পিপিপি মডেলে জেনেরিক ওষুধের দোকান। এই স্টোরে আপনি দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়, এমনকি কাঁচা বাজার, মাছ মাংস সব পাবেন। ভেতরেই দু বেডের মিনি আইসিউ থাকবে। ২৪ ঘন্টার জন্য অ্যাম্বুলেন্স মজুত থাকবে। ভাড়া করে বাইরে যাবার জন্য গাড়ি থাকবে। কিন্তু নিজের গাড়ি রাখার জন্য কোন গ্যারেজ থাকবে না । যাঁরা গ্যারেজ চাইবেন তাঁদের জন্য পাশে কোন জমি কিনে আলাদা করে বানিয়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে বলে রাখি এগুলো কিন্তু একদিনে হবে না। সব ইউনিট শেষ হলে এগুলো পাবেন। আপনার গেস্ট এসে থাকার জন্য গেস্ট রুম থাকবে। তার আদর যত্ন আমরাই করব। আপনি নিজে রান্না না করে টেম্পোরারী বা বরাবরের জন্য আমাদের জেনারেল কিচেন থেকে খাবার খেতে পারবেন। জেনারেল লন্ড্রিতে আপনি জামা কাপড় কাচতে পারবেন। আপনার ঘরদোর বাথরুম আমরাই পরিস্কার করে দেব। আপনি অসুস্থ হলে আমরাই আয়া দেব। আপনি বাইরে কোথাও গেলে, যেমন ব্যাঙ্ক ইত্যাদি আমরা সাথে লোক দেব। আপনি চলৎশক্তিহীন হলে আমরাই আপনাকে হুইল চেয়ারে করে ঘোরাব। সন্তানহীন দম্পতি বা একাকী মানুষের আমৃত্যু সব দায়িত্ব আমরা লিখিত পড়িত ভাবে নেব। আমরাই সৎকার, মাথা মুড়িয়ে শ্রাদ্ধ-শান্তি সব করব। অসুস্থ যেমন মেন্টাল রিটার্ডেড, ইনভ্যালিড সন্তান থাকলে আপনাদের অবর্তমানে আমৃত্যু সব দায়িত্ব সবার সামনে সই সাবুদ করে নেব। প্রবীণ মানুষরা যাতে শেষ জীবনে আনন্দে নির্ভাবনায় কাটাতে পারেন তার সব ব্যবস্থাই আমরা করছি। কিন্তু যেদিন আপনি মারা যাবেন সেদিন ফ্ল্যাট আর আপনার নয়। ফ্ল্যাটটি আপনি পাবেন লিজ বেসিসে। লিজ রেজিস্ট্রি হবে। একটি ফ্ল্যাটে সর্বাধিক তিন জন থাকতে পারবেন। প্রধানতঃ এটি দু জনের জন্য নির্ধারিত। কিন্তু মানসিক বা শারিরীক অক্ষমতা সহ সন্তান বা ৪৫ বছরের উপর অবিবাহিত কন্যা সন্তান থাকলে সাথে নিয়ে বাস করতে পারবেন। এই সর্বাধিক তিনজনের মৃত্যু হলে লিজ শেষ হয়ে যাবে। ফ্ল্যাটটি তখন প্যানেলে থাকা আরেকজন প্রবীণ মানুষকে হস্তান্তরিত করা হবে। আপনার টাকা মার যাবে না। আপনার নমিনি তখনকার বাজার মূল্য ফেরত পাবেন। বাড়ি বানানোর মাঝ পথে না থাকার সিদ্ধান্ত নিলে বা মারা গেলে আপনি তৎক্ষনাৎ আপনার দেয় টাকা ফেরৎ পাবেন আর ফ্ল্যাটটি প্যানেলে থাকা ব্যক্তিকে হস্তান্তরিত করা হবে। আপনি এখানে থাকাকালীন ফ্ল্যাট বিক্রি করে অন্য কোথাও যেতে পারেন। টাকা ফেরতের নিয়ম ওই একই। তার মানে হল ফ্ল্যাট বিক্রির জন্যও আপনাকে ভাবতে হবে না। এগুলো সব ওপেন হবে। সব ওয়েবসাইটে লেখা হবে। আপনি আমাদের কত টাকা দিচ্ছেন, তা ফ্ল্যাট কেনার জন্য বা মান্থলি মেন্টেনেন্স চার্জ ইত্যাদি তা আপনার অ্যাকাউন্টে হিসাব থাকবে যা আপনি মেম্বার লগ ইন করে দেখে নিতে পারবেন। আপনি প্যানেল দেখে নিতে পারবেন। আপনি আমাদের অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসে কমপ্লেন লিপিবদ্ধ করতে পারবেন, খাবারের অর্ডার করতে পারবেন, গাড়ী বুক করতে পারবেন ইত্যাদি। এই জন্যই আমরা একটা দামী ওয়েবসাইট বানাচ্ছি। আপনি এখন ফ্ল্যাটটি নিলেন, হয়তো এখনই আপনার আসার দরকার পড়ল না। সেক্ষেত্রে আপনি শর্ট স্টের ভাড়া দেওয়ার জন্য আপনি কতৃপক্ষের হাতে চাবি দিয়ে দিতে পারবেন (এটি ঐচ্ছিক, শর্ট স্টে কনসেপ্ট ফোনে/ মেল-এ জেনে নিতে পারেন)। আর ঘরে বসে ওয়েবসাইটে/ অ্যাপে আপনার অ্যাকাউন্ট খুলে দেখে নিতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা পড়ল। কিন্তু যেটা পারবেন না, সেটা হল, আপনি আপনার ফ্ল্যাট আপনার উত্তরাধীকারীকে তুলে দিতে বা নিজের ইচ্ছামতো লোককে হস্তান্তর করতে। আপনার সন্তানও যদি ৫০ পার করে থাকেন তাহলে তাঁকেও প্যানেল নথিভুক্ত করিয়ে রাখতে পারেন।
জমি আমরা পেয়েছি কল্যাণীতে গঙ্গার ধারে। নিকটবর্তী রেল স্টেশন কল্যাণী ঘোষপাড়া। জমির পরিমান আপাততঃ ১৩ বিঘার কিছু বেশী। পরে আরো বাড়বে। আমাদের নিজস্ব গঙ্গার ঘাট হবে। চন্দননগর বা পন্ডিচেরীর মতো রেলিং দেওয়া বাঁধানো স্ট্র্যান্ড হবে ৫৩২ ফুট। প্রত্যেকটা ফ্ল্যাটের ব্যালকনি থেকে গঙ্গা দেখা যাবে। আপনারা যে কেউ জমি দেখতে যেতে পারেন। তার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
যেসব মানুষ নাম এনরোল করেছেন, তাঁদের মধ্য থেকেই আমরা সাব কমিটি করেছি। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার, অ্যাকাউন্ট্যান্ট, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ইত্যাদি সবাই আপনাদের মধ্যে থেকেই নির্বাচিত হয়েছে। এমনকি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিগনেটরী পর্যন্ত দল থেকেই নেওয়া হয়েছে।
অনেক কাটাছেড়া করে এখনও পর্যন্ত আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের যা হিসাব তাতে ৯ লাখ টাকা করে প্রথম ফেজের একেকটি ফ্ল্যাটের দাম দাঁড়াতে পারে। হিসাব এখনও চলছে।
এই প্রকল্পে নাম লেখাতে হলে বর্তমানে আপনাকে প্রথমে আপনার নাম, মেল আই ডি এবং হোয়াটস্যাপ নম্বর দিয়ে নাম লেখাতে হবে। এটি বিনামূল্যে। নাম লেখালে আপনাকে আমরা টার্মস এন্ড কন্ডিশনের খসড়া, জমির সঠিক স্থান, সাব কমিটির মেম্বারদের তালিকা ইত্যাদি পাঠিয়ে দেব। এরপর আমরা রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাদেরকে আহ্বান জানাবো। রেজিস্ট্রেশন আহ্বান করার আগে আপনাদের হাতে টার্মস এন্ড কন্ডিশনের ফাইনাল কপি, জমির সঠিক মাপ ও লোকেশন, বাড়ীর ডিজাইন, ফ্ল্যাটের ভেতরের ডিজাইন, ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা নির্ধারিত ফ্ল্যাটের দাম ইত্যাদি তুলে দেব। এগুলো দেখে শুনে ভালো লাগলে তখন আপনাকে অফেরতযোগ্য ১০০০ টাকা চেক বা অনলাইনের (বাড়ী বসে) মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করলে আপনার তকমা হবে রেজিস্টার্ড অ্যাপ্লিক্যান্ট (RA)। আমাদের ওয়েবসাইটে তখন আপনার একটি অ্যাকাউন্ট হবে যা আপনি পাসোয়ার্ডের মাধ্যমে খুলতে পারবেন। এবার এই রেজিস্টার্ড অ্যাপ্লিক্যান্টদের মধ্যে একটি লটারী করে প্যানেল তৈরী হবে। যার পোশাকী নাম ‘প্যানেল লটারী’। প্যানলে থেকে প্রথম ৬০ জনকে প্রথম ফেজের জন্য ডেকে নেওয়া হবে। যিনি চাইবেন না তার নাম প্যানেলের শেষে চলে যাবে। এঁরা প্রথমেই পনের দিনের মধ্যে ২ লাখ টাকা করে জমা দেবেন। তারপর বাকী টাকা কিস্তিতে যেমন বাড়ী উঠবে সেভাবে দেবেন। প্রথম ফেজ শুরু হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই দ্বিতীয়, তৃতীয় ফেজ শুরু হবে। যাঁরা টাকা দিতে শুরু করলেন, তাঁদের মধ্যে আবার একটি লটারী হবে। এই লটারীর পোষাকী নাম ‘পজিশন লটারী’, যার মাধ্যমে আপনি কোন ফ্ল্যাটটি পেতে চলেছেন তা নির্ধারিত হবে। এছাড়াও কিছু ব্যাক্তিকে (আপাততঃ মোটামুটি ২০ জন হতে পারে) লটারী ব্যতিরেকে ফ্ল্যাট দেওয়া হবে। যাঁদের প্রয়োজন বেশী বা যাঁরা এই মুহূর্তে প্যানেলের মাধ্যমে পাওয়ার অনুপযুক্ত (শেষদিকে নাম আছে) তাঁরা এই ভাবে ফ্ল্যাট নিতে পারেন। এঁদের অবশ্যই বেশী টাকা দিতে হবে। আপাততঃ ধরে নিন ২ লাখ বেশী। তবে টাকার সঠিক পরিমান, কতজন পাবেন তা সাব কমিটির মিটিং-এ নির্ধারিত হবে। এঁরা প্যানেল লটারী হওয়ার আগেই ডাইরেক্ট প্রাথমিক দেয় দু লাখ টাকা জমা দিতে পারবেন। এ সব কিছু চূড়ান্তভাবে আপনাকে রেজিস্ট্রেশনের আগেই জানিয়ে দেওয়া হবে। এই বেশী টাকা প্রধানতঃ স্ট্র্যান্ড বানাতে বা অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজে, আরো জমি বাড়াতে খরচ হবে। আমাদের স্ট্র্যান্ড , নিজস্ব জেটি, লঞ্চ ইত্যাদি বানাতেই ১.৫ কোটি টাকার উপর খরচ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। প্রথম কিস্তি নেওয়ার পূর্বে আপনাদের সবাইকে একটি ইন্টারভিউএর মুখোমুখি হতে হবে (এটি ফোনের মাধ্যমেও হতে পারে)। ইন্টারভিউ কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
আমাদের রেজিস্ট্রেশন খুব তাড়াতাড়ি শুরু হতে চলেছে। আমরা জানুয়ারীর ২০ থেকে ২৮শে জানুয়ারীর মধ্যে একটি বোট পার্টির (দোতলা সরকারী বোট) আয়োজন করতে চলেছি। চলবে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। বোট ছাড়বে ও ভিড়বে কলকাতা ফেয়ারলি প্লেসের জেটি ঘাটে। সারাদিনের বুফে সিস্টেমে খাওয়া দাওয়া, টপ্পা গান, ওডিশি নাচ সহ আমাদের ইঞ্জিনিয়ার আধিকারিকরা বিশদে সব কিছু ব্যাখ্যা করবেন। সবাইকে ছাপানো ব্রোশিওর দেওয়া হবে। হাউসিং-এর ওয়েবসাইট এই দিনই উদ্বোধন হবে। এই পার্টিতে ১০০ জন মতো সুযোগ পাবেন। ৫০ জন এনলিস্টেড ব্যাক্তি একটি ১০০০ টাকার চেক ও আরো ১০০০ টাকার টিকিট কেটে যোগদানে সুযোগ পাবেন। চেক জমা দিতে হবে বোটে। বাকী ৫০ জন, যে কোন ব্যক্তি ২০০০ টাকার টিকিট কেটে যোগদান করতে পারবেন। এঁরা রেজিস্ট্রেশনের জন্য কোন চেক দিতে বাধ্য নন। এঁরা প্রধানতঃএনলিস্টেড ব্যক্তিদের পরিবারের লোক বা আরো জানতে উৎসাহী ব্যক্তি হবেন। আগে কাটার ভিত্তিতে অনলাইনে এই টিকিট বুক করতে হবে। এ ব্যপারে বিশদে পরে জানানো হবে।
বোটপার্টির মাধ্যমে আমাদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে, চলবে একমাস ধরে। আপনি ঘরে বসেও ফর্ম ফিলাপ ও টাকা পাঠাতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন শুরুর ঠিক একমাস বাদে কলকাতার কোন হলে আপনাদের চোখের সামনে প্যানেল লটারী হবে।
আপনারা যাঁরা এখন নাম এনরোলমেন্ট করতে চান তাঁদের মেল আই ডি এবং হোয়াটস্যাপ নম্বর জানান। আমরা আপনাকে একটি সিরিয়াল নম্বর দেব ও মেল-এর মাধ্যমে টার্মস এন্ড কন্ডিশনের খসড়া ও আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্যাদি পাঠাবো। নাম এনরোলমেন্ট মানে রেজিস্ট্রেশন নয়। রেজিস্ট্রেশন হবে ১০০০ টাকা জমা দেওয়া এবং একটি মামুলি ফর্ম ভর্তি করার মাধ্যমে। আপনি যখন ইচ্ছা মেল করে আপনার নাম এনরোলমেন্ট লিস্ট থেকে বাদ দিতে পারেন। এনরোলমেন্ট করার উদ্দেশ্য হল নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের আরো বিশদ ও নিয়মিত তথ্য জানানো।। রেজিস্ট্রেশন পর্ব শেষ হয়ে গেলে এনরোলমেন্ট লিস্ট বাতিল হয়ে যাবে এবং আপনি রেজিস্ট্রেশন না করলে আপনার কাছে তথ্য যাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে।
কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হলে বা ধোঁয়াশা ঠেকলে ফোনে বিশদে জেনে বুঝে নিন। অশোকনগরে (হাবড়ার কাছে, বারাসাত থেকে ২২ কিমি) এসে আমাদেরকে দেখে যান। আমাদের এখানে রাতে থাকার জন্য গেস্ট রুম আছে। যা করুন বুঝে শুনে করুন। এটা ব্যবসা নয় – সবার মিলিত উদ্যোগ, যাতে আপনিও সামিল। সুতরাং কাউকে খুশী করার কোন দায় আমাদের নেই। সব আপনাকেই বুঝে নিতে হবে। আপনার যে কোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত ২৪ ঘন্টা।
THIKANA SHIMLA
[email protected], 9330843394 (WhatsApp), 8902043394